পুরু’ষদের প্রথম চা’হিদা কী থাকে ফাঁ’স করলেন যৌ’নকর্মী। এই শব্দটির সাথে কমবেশি আমরা সবাই পরিচিত। এই পেশায় কেউই সখেআসে না। কাউকে জোড় করে এই পেশায় আনা হয়। আবার কেউ চ’রম দারিদ্রতার শি’কার হয়ে এই পেশায় আসতে বা’ধ্য হন।যাই হোক এই পেশার মানুষদের কাছেও আসে আবার সমাজের বিশেষ একটা শ্রেণীর পুরু’ষরা। যৌ’ন কর্মীদের কাছে এসে প্রথমেইপুরু’ষদের কী চা’হিদা থাকে তা হয়ত অনেকেই জানেন না। সে কথাই এবার জানালেন এক যৌ’নকর্মী।
যৌ’নপল্লি থেকে বেরিয়ে আসা এক না’রী নিজের সেই সব দিনের অ’ভিজ্ঞতার কথা জানালেন। জানালেন কী ধরনের খদ্দেরের দেখামিলেছিল।এক শনিবার রাতের ঘ’টনা। চামড়ার বুট পায়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন ওই না’রী যৌ’নকর্মী। আচমকাই এক ব্যক্তি এসে তাঁর বুটটিচাটতে থাকেন।কিছু বুঝে ওঠার আগেই ম’হিলার হাতে টাকা ধরিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান ওই ব্যক্তি।একবার এক ব্যক্তির স’ঙ্গে যে ঘরে শারী’রিকসম্প’র্কে লি’প্ত হয়েছিলেন ওই ম’হিলা’ সেই ঘরে একটি ফুটো করে রেখেছিলেন ওই ব্যক্তি।যাতে বাইরে থেকে তাঁর বন্ধুরা অনায়াসে মি’লনের সাক্ষী থাকতে পারেন।এক ব্যক্তি আবার একবার নিজের বিজনেস ট্রিপে ওই
ম’হিলাকে স’ঙ্গে নিয়ে গিয়ে ছিলেন। কিন্তু কখনওই তাঁর স’ঙ্গে স’ঙ্গ’ম করেননি। এমনকী একই বি’ছানায় শুয়েও তাঁকে স্পর্শ করেননি।এমন ঘ’টনা বেশ অবাক করেছিল যৌ’নকর্মীকে।এমন বেশ কয়েক জনের স’ঙ্গে তাঁর দেখা হয়েছিল’ যাঁরা বলেছিলেন তাঁরা ম’হিলা হলেনিঃস’ন্দে’হে দে’হ ব্যবসাকেই বেছে নিতেন।যৌ’নকর্মীদের কাজ
তাঁদের দারুণ পছন্দ ছিল।জীবনে অনেক ভদ্রলোকের স’ঙ্গেও সাক্ষাৎ হয়েছিল তার। যারা কখনও তাকে কোনওকিছুর জন্য জো’র করতেন না। সাবেক এই যৌ’নকর্মীর মতে’ এর দু’টি কারণ হতে পারে।তিনি বলেন’ আমি এক ঘণ্টায় তাঁদের থেকেবেশি আয় করতাম বলে হয়তো তাঁরা আমায় সম্মান করতেন।আর নাহলে তাঁরা জানতই যার জন্য তাঁরা অর্থ ব্যয় করছে সেটা জো’র
না করেও পাবেন।এক নিয়মিত খদ্দেরের স’ঙ্গে আবার দেখা হত এক হার্ডওয়্যার স্টোরে। সেখানেই মি’লন হত তাঁদের। কিন্তু মাঝে মধ্যে দেখা না হলেও ওই খদ্দের প্রতি সপ্তাহে ম’হিলার কাছে অর্থ পাঠিয়ে দিতেন। ওই ব্যক্তি যেন ম’হিলার কাছে বাবার মতোই সহৃদয় ছিলেন।পার্টিতে একস’ঙ্গে একাধিক ম’দ্যপ পুরু’ষের স’ঙ্গে স’ঙ্গ’ম করতে রাজি হতেন না ওই ম’হিলা। সে বি’ষয়টি তাঁর কাছে ধ ’র্ষ’ ণের সমানই ছিল। আবার অল্প ব’য়সি পুরু’ষরা নিজেদের অতিরিক্ত স্মার্ট মনে করতেন। তাঁরা সঠিক দাম তো দিতেনই না’ উলটে চোখের আড়ালে টাকা চু’রিও করতেন।
আরো পড়ুন মা-মে’য়ে দুইজনের সাথে ‘একস’ঙ্গে ’ সম্প’র্ক ছিল সৌরভের মা-মে’য়ে দুইজনের – মা ও মে’য়ে’ দুইজনের স’ঙ্গেই একস’ঙ্গে ‘স’ম্পর্ক’ ছিল আ’ট’ক প্রে’মিক সৌরভের। মা ও মে’য়ে দু’জনের স’ঙ্গেই ‘…. চ্যাট’ করতো সৌরভ।লিভ-ইন স’ম্পর্কও ছিল।ভারতের গড়িয়াহাটে বৃ’দ্ধা খু’ন কা’ণ্ডের ত’দন্তে সামনে আসলো চা*ঞ্চল্যকর ত’থ্য।জানা গেছে’ ফেসবুকে প্রথম গুড়িয়ার স’ঙ্গে যোগাযোগ হয় সৌরভের।সেখান থেকে ডিম্পলের স’ঙ্গেও বন্ধুত্ব হয় সৌরভের। ফোনে ‘হা’র্টবিট’ নামে সৌরভের নম্বর সেভ করে রেখেছিলেন ডিম্পল।
সেই ‘হা’র্টবিট’ নাম দেখেই স’ন্দে’হ বাড়ে পু’লিশের।আ’ট’ক সৌরভ পুরীকে জেরা করে পু’লিশ আরও জানতে পেরেছে’ খু’নের আগে ৩ মাস ধরে বেশ কয়েকবার কলকাতায় যাতায়াত করে সে। প্রতিবারই কলকাতায় এসে রিচি রোডে ডিম্পলের ফ্ল্যাটেই উঠতো। এবার খু’নের দিন ১৫ আগে সৌরভ কলকাতায় আসে।তবে পু’লিশের দৃষ্টি ঘোরানোর জন্য বুধবার (১১ ডিসেম্বর) দিল্লির বিমানবন্দর লোকেশনের একটি ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে। যদিও সেদিন রাতেই বৃ’দ্ধা উর্মিলা ঝুন্ডকে খু’ন করে সৌরভ।বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ঘরেই উ’দ্ধার হয় গড়িয়াহাটের গরচা ফার্স্ট লেনের বাসিন্দা বৃ’দ্ধা উর্মিলা ঝুন্ডের ক্ষ’তবিক্ষ’ত দে’হ। খু’নের ঘ’টনায় চা*ঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়।
মুণ্ডচ্ছেদ করে নৃ’শংসভাবে খু’ন করা হয়েছিল বৃ’দ্ধা উর্মিলা ঝুন্ডকে। তলপেটে একাধিকবার কো’পানোর চিহ্ন ছিল। কিন্তু কোনও গোঙানি বা চিত্কারের আওয়াজ পায়নি কেউ। আর এটাই মূ’ল চাবিকাঠি হয়ে ওঠে পু’লিশি ত’দন্তে। শুধুমাত্র লুঠপাট নাকি এর পিছনে অন্য কোনও পারিবারিক বি’বাদ রয়েছে? ত’দন্তে নেমে সেই সূত্র ধরে এগোয় পুলশ।গ্রে’ফতার করা হয় বৃ’দ্ধার পুত্রবধূ ডিম্পল ও অষ্টাদশী নাতনি গুড়িয়াকে। আ’ট’ক এই দু’জনকে জেরা করেই উঠে আসে সৌরভ পুরীর নাম।জেরায় জানা যায়’ খু’নের সময় উপস্থিত ছিলেন না ডিম্পল।তবে খু’নের আগে বৃ’দ্ধার স’ঙ্গে ডিম্পলকে মোবাইল ফোনে কথা বলানো হয়। পু’লিশআরও জানতে পারে বৃ’দ্ধার মুণ্ডচ্ছেদ করে সৌরভ।পুত্রবধূ ডিম্পল ও নাতনি গুড়িয়াকে জেরা করেই সৌরভের গতিবিধি জেনে যায় পু’লিশ।সেদিন উর্মিলা ঝুন্ডকে খু’নের পর গরচা রোডে বৃ’দ্ধার ঘরের আলমা’রি থেকে নগদ একলাখ টাকা নিয়ে বেরয় সৌরভ।এরপর রিচি রোডের ফ্ল্যাটে এসে গুড়িয়াকে দিয়ে অনলাইনে বিমানের টিকিট কাটে। তারপর প্রথমে দিল্লি হয়ে চণ্ডীগড় উড়ে যায় সৌরভ।ডিম্পলের মোবাইলে ‘হা’র্টবিট’ নাম দেখেই স’ন্দে’হ হয় পু’লিশের। সেই সূত্র ধরেই রাতে পাঞ্জাব থেকে প্রে’মিক সৌরভ পুরীকে গ্রে’ফতার করে পু’লিশ।